বিদেশ সংক্রান্ত

ফুটেজটি ধর্মীয় সংঘাতের দৃশ্য বলে প্রচার করা হলেও এটি একটি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার।

ছবিগুলো ২০১৫ সালে ভারতের নাগাল্যান্ডে একজন অভিযুক্ত ধর্ষককে পিটিয়ে হত্যা করার ঘটনার।

নিজ অফিশিয়াল সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট থেকে তামিম এমন দাবী নাকচ করে দিয়েছেন।

ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটি রামপালে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ বিষয়ক আপত্তি সরাসরি প্রত্যাহার না করলেও তা সাময়িক সময়ের জন্য স্থগিত করেছে।

২০০৪ সালের সুনামিতে এই মসজিদটি রক্ষা পায়। যা পরবর্তীতে স্থানীয়দের কাছে বিশেষ ঐশ্বরিক ক্ষেত্র হিসেবে জনপ্রিয় হয়।

ছবিগুলো ২০১৩ সালে সিরিয়ায় রাসায়নিক অস্ত্রের আক্রমণে নিহতদের।

ভিডিওটির বিবরণের উল্লেখিত দাবীটি অসত্য। ভিডিওটি বেতন বৃদ্ধি ও স্থায়ীকরণের দাবিতে আন্দোলনরত মাদ্রাসা শিক্ষকদের।

প্রচারিত এই ছবিটি বানোয়াট এবং মূলত ২০১৫ সালে প্রিন্স খালিদের কাবা ঘর পরিদর্শনে সময় তোলা একটি ছবির আদলে আঁকা।

২০১২ সালে ট্রেইলার প্রকাশের পর এটির কোন পূর্নাজ্ঞ ভিডিও ইউটিউবে প্রকাশ করা হয় নি।

মিয়ানমার সরকার ও সেনাবাহিনীর অসহযোগিতার কারনে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের উপর হামলার ছবি বা ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করতে পারে না। এই দুষ্প্রাপ্যতার সুযোগ নিয়ে প্রচারিত কিছু ভুল ছবি এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করা হলো।